আমাদের সম্পর্কে | যোগাযোগ

০৮ সেপ্টেম্বর

২০২৪ রবিবার

নিউজ বুলেটিন: ঢাকার রাস্তায় খোঁড়াখুঁড়ি ও অতিরিক্ত যানবাহন চলাচলে বাড়ছে বায়ুদূষণের মাত্রা।

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) সংবাদদাতা

প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২২, ১৭:০২

আপডেট: ০৪ জুন ২০২২, ১৭:০২

২৩১

শেয়ার:

মেঘনার ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা

মেঘনার ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা

News

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মেঘনা নদীর ভাঙনে দিশেহারা চার গ্রামের কয়েক শতাধিক পরিবার। উপজেলার তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। ইতোমধ্যেই চাতালমিলসহ শতাধিক বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

ভাঙন প্রতিরোধে বেড়িবাঁধ না থাকায় অব্যাহত ভাঙনের মুখে রয়েছে পানিশ্বর ইউনিয়নের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ এখানকার চারটি গ্রাম।

স্থানীয়রা জানায়, মেঘনার তীরবর্তী ১৭টি চাতালমিলসহ পালপাড়া, শাখাইতি, দেওবাড়িয়া, লায়েরহাটি গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি ইতোমধ্যেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে করে বসতবাড়ি ছাড়া হয়ে পরিবার নিয়ে অন্যত্র চলে গেছে কয়েকশ’ পরিবার। নদীর তীরের প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকায় আরো শতাধিক পরিবার ও চাতালমিল ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এখানকার বাসিন্দারা।

পানিশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এ বছর বর্ষার শুরুতেই লায়েরহাটির ৮টি পরিবার সম্পূর্ণভাবে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সহযোগিতা ও নদী ভাঙন থেকে এলাকা রক্ষা করার জন্য সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত আবেদন করেছি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী (অতিরিক্ত দায়িত্ব) খান মোহাম্মদ ওয়ালিউজ্জামান বলেন, পুরো জেলায় নদী ভাঙন রোধে একটি সমীক্ষা চলছে। পানিশ্বর এলাকায় কিছু করার চেষ্টা করছি।

বিস্তারিত দেখুন মেঘনার ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা

ছবি: নয়া দিগন্ত


নদী মেঘনা নদী নদী ভাঙন

মন্তব্য করুন-